#NID আপনারা জানেন যে কেউ নতুন ভোটার হওয়ার জন্য সংস্লিষ্ট উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে ছবি তোলার পরে ও বায়োমেট্রিক প্রদান করার পরে উক্ত ভোটারের ডাটা নির্বাচন কমিশন এর সার্ভারে আপলোড করা হয় এবং সার্ভারে উক্ত ভোটারের AFIS যাচাই (ফিংগার প্রিন্ট যাচাই) সম্পন্ন হলে উক্ত ভোটারের প্রদত্ত মোবাইল নম্বরে এসএমএস এর মাধ্যমে তার NID নম্বর জানিয়ে দেয়া হয়। এসএমএস (SMS) এর মাধ্যমে NID নম্বর পাওয়ার পরে উক্ত ব্যক্তি নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে তার NID কার্ড ফ্রি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
ভোটার তালিকা হালনাগাদ কর্মসূচি-২০২২ শুরুর পূর্বে একজন ভোটার উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে ছবি তোলার কয়েকদিনের মধ্যেই তার NID নম্বর ও NID কার্ড পেয়ে যেতো। এর কারন ছিলো যে তখন সারা বাংলাদেশের উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে প্রতিদিন ভোটার হওয়া ব্যক্তিদের সংখ্যা কম ছিলো এবং তাই দ্রুতই তাদের AFIS যাচাই সম্পন্ন হতো। কিন্তু বর্তমানে ভোটার তালিকা হালনাগাদ উপলক্ষে প্রতিদিন দেশব্যাপী হাজার হাজার ব্যক্তি ভোটার হচ্ছেন এবং তাদের ডাটা সার্ভারে আপলোড করা হচ্ছে। এই বিপুল সংখ্যক ভোটারের AFIS যাচাই করার জন্য স্বভাবতই বেশি সময় লাগছে। তাই আগে যেখানে ১-২ দিনেই এসএমএস এর মাধ্যমে NID নম্বর পাওয়া যেত, এখন সেখানে আনুমানিক ১৫-২০ দিনের মত বা ক্ষেত্রবিশেষে তার বেশিও সময় লাগছে।
তাই যারা ভোটার তালিকা হালনাগাদ কর্মসূচি-২০২২ এ ভোটার নিবন্ধন করছেন, তাদের NID নম্বর পাওয়ার জন্য ধৈর্য্য ধারন করতে হবে। এটা যেহেতু সার্ভারে অটোমেটিক হয়ে থাকে, তাই অধৈর্য্য হয়ে অযথা দালালের ফাদে পা দিয়েন না।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস